ব্রাত্য রাইসু : ৭ই মার্চরে জাতীয় দিবস হিসাবে গ্রহণ আর জাতীয় দিবস থিকা ৭ই মার্চরে বাদ দেওয়াটা একই জিনিস না।
যখন ৭ই মার্চ জাতীয় দিবস ছিল না তাতে লোকের কিছু যায় আসে নাই। তাইলে এখন কেন যাইতেছে?
কারণ বাদ দেওয়ার মাধ্যমে ৭ই মার্চ তথা মুক্তিযুদ্ধরে অমর্যাদা করা হইছে। জাতীয় দিবস হিসাবে না নেওয়া কালীন সেই অমর্যাদা ঘটে নাই।
শেখ মুজিবরে বাদ দিতে গিয়া মুক্তিযুদ্ধরে অমর্যাদা করলে লোকে সেইটা খাবে কি? মনে হয় না।
আওয়ামী লীগরে রাজনীতিতে নিয়া আসার ষড়যন্ত্র কিনা এইসব তাও ভাবা দরকার। আওয়ামী লীগ ছাড়া বিএনপিরে ঠেকানো যাবে না।
এবং বিএনপিই ভারতের প্রধানতম বা একমাত্র শত্রু।
ভিতর থিকা আওয়ামীপন্থী কোনো উপদেষ্টা বা সচিব কি কলকাঠি নাড়তেছেন?
কে ভাই আপনি? নাকি বোন?
আমার ধারণা, দ্রুতই সরকার ৭ই মার্চ বিষয়ে তাদের রিসেট বাটন ধরনের নতুন ও দুর্বল কোনো ব্যাখ্যা হাজির করবে গণমাধ্যমে।
৭ই মার্চরে জাতীয় দিবস হিসাবে পুনর্বহাল করলেও আশ্চর্য হব না। যদি তেমন করা হয়, তবে তার অর্থ হবে আওয়ামী লীগের স্বাভাবিকীকরণ প্রক্রিয়া নামক বাটনটি চালু করতেছে সরকার।
প্রথমে বাদ পরে গ্রহণ, নরমালাইজেশন বা স্বাভাবিকীকরণ প্রক্রিয়ার বহুল চর্চিত বাটন।
মতামত
শেখ মুজিবরে বাদ দিতে গিয়া মুক্তিযুদ্ধরে অমর্যাদা করলে লোকে সেইটা খাবে কি?
- লিখেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক
- অক্টোবর ১৭, ২০২৪
- ০ মন্তব্য
- ১ মিনিটের কম সময়
- 96 জন দেখেছে