কুংশোলমেনের বেশ কয়েকটি চুরির ঘটনার তদন্ত করে পুলিশ সন্দেহ পোষণ করেছে যে চুরির ঘটনা গুলোতে অ্যাসিড এর ব্যবহার হয়েছে। রেসকিউ সার্ভিসের রাসায়নিক বিশেষজ্ঞরা চুরির ঘটনা গুলো নিয়ে কাজ করেছে। প্রতিটি চুরির ঘটনার মধ্যে যোগসূত্র গুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মুখপাত্র সুজানা রিনাল্ডো।
আজ শনিবার মধ্যরাত ২:৪০, একটি চুরির এলার্ম পেয়ে পুলিশ এবং জরুরী পরিষেবা দপ্তরের লোক জন কুংশোলমেনের লিন্ডহাগেনস্প্ল্যানের একটি অ্যাপার্টমেন্ট বিল্ডিংয়ে যায়। পুলিশ যখন ঘটনাস্থলে পৌঁছেছিল, তখন তারা ঘটনাস্থল থেকে তীব্র গন্ধ পায়। পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে, দুটি অ্যাপার্টমেন্টে চুরি হয়েছে এবং একই বাড়িতে তৃতীয় চুরির চেষ্টা করা হয়েছিল। পুলিশ সন্দেহ করছে যে চুরির ঘটনায় ব্যবহারিত একটি ক্ষয়কারী পদার্থের কারণে গন্ধটি এসেছে। সুজানা রিনালদো বলেছেন প্রাথমিক ভাবে পুলিশের মূল্যায়ন হল যে একটি শক্তিশালী অ্যাসিড ব্যবহার করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ এবং জরুরি পরিষেবা অধিদপ্তরের লোকজন কাজ করার সময় জায়গাটি ঘেরাও করে রাখা হয়েছিল। তবে ১০ টা নাগাদ কর্ডন তুলে নেওয়া হয়। কিন্ত পুলিশ এখনও তদন্ত অব্যাহত রেখেছে। পুলিশ আরও জানিয়েছে যে, অ্যাপার্টমেন্টের বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার কোন দরকার নেই। শনিবার কুংশোলমেনে আরও একটি চুরি সংক্রান্ত নতুন অ্যালার্ম পায় পুলিশ। সেখানেও অ্যাসিডের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয় নাই। অতি সাম্প্রতিক সময়ে স্টকহোমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি চুরির খবর পাওয়া গেছে যেখানে অ্যাসিড ব্যবহার করা হয়েছে বলে পুলিশের অভিমত।
Leave feedback about this